Monir Chowdhury ৬ অগাস্ট ২০২৫ , ১০:০৬ পিএম প্রিন্ট সংস্করণ
জুলাই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী তরুণ ছাত্রনেতা মুরসালিন মাহমুদ খান বলেন – ১৬ জুলাই থেকে বসুন্ধরা গেট ও যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করি। ১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের ওপর হামলার পর আমরা ঢাবির দিকে যাত্রা করলে বাড্ডা লিঙ্ক রোডে পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের গুলিতে বহু শিক্ষার্থী আহত হন। কিন্তু সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রতিরোধে পুলিশ পিছু হটে।

পরবর্তীতে ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যায়। কারফিউ ও নেটওয়ার্ক বন্ধের মধ্যেও আমরা নির্যাতনের মুখে আন্দোলন চালিয়ে যাই। তখন আমাদের শিক্ষকগণ পাশে দাঁড়ালে তা আন্দোলনে নতুন গতি আনে।
সবশেষ ৫ আগস্ট বসুন্ধরা এলাকায় পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের যৌথ হামলায় বহু শিক্ষক-শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হন। ওইদিন আমি নিজেও গুলিবিদ্ধ হই, মেটাল প্লেট, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেডে মারাত্মক আহত হই। পরে সহপাঠীরা আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছি, কিছু গুলি এখনো শরীরে রয়ে গেছে যা মারাত্মক যন্ত্রণা সৃষ্টি করছে। ডাক্তাররা জানিয়েছেন, শরীরে মেটাল থাকার কারণে ভবিষ্যতে এমআরআই বা সিটি স্ক্যান সম্ভব হবে না।
নাম: মুরছালিন মাহমুদ খান
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ







